শ্যামনগরে ৬ বছরে শিশু ধর্ষণ মামলা’র আসামি জেল হাজতে

প্রকাশিত: ৩:৪৯ অপরাহ্ণ, আগস্ট ৩, ২০২২

এম কামরুজ্জামান, শ্যামনগর সাতক্ষীরা প্রতিনিধিঃ

সাতক্ষীরা’র শ্যামনগরে ৬ বছরে শিশু ধর্ষণ মামলা’র আসামি গ্রেফতার জেলা হাজতে প্রেরণ।
বুধবার ৩রা আগস্ট সকাল ১১ টায় সাতক্ষীরা নারী ও শিশু ট্রাইব্যুনাল আদালতে শ্যামনগরে শিশু ধর্ষণ মামলার আসামী সুদর্শন রপ্তান আদালতে হাজির হয়ে জামিনা আবেদন করিলে বিজ্ঞ আদালত তাকে জামিন নাম মঞ্জুর করে জেল হাজতে প্রেরণ করেন।
সরকার পক্ষের আইনজীবীর যুক্তিতর্ক পেশ করেন সাতক্ষীরা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের পিপি অ্যাডভোকেট জহুরুল হায়দার বাবু।
উল্লেখ্য থাকে যে, বুড়িগোয়ালীনি ইউনিয়নের ভামিয়া গ্রামে ৬ বছরের এক শিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছে। খাবারের প্রলোভনে নিজ ঘরে ডেকে নিয়ে প্রতিবেশী রতন রপ্তানের ১০ শ্রেণীতে পড়য়া ছেলে সুদর্শন রপ্তান এমন কান্ড ঘটায়। বৃহস্পতিবার বিকালে ঘটনাটি ঘটলেও শিশুটির শাররীক অবস্থার অবনতি হলে শুক্রবার তাকে শ্যামনগর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।এ ঘটনায় রোববার ২৪ জুলাই সকালে ভুক্তোভোগী শিশুর পিতা শ্যামনগর থানায় লিখিত অভিযোগ করেছে। উপজেলার ৩৫ নং ভামিয়া পোড়াকাটলা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রথম শ্রেণীতে পড়য়া ঐ শিশু একই গ্রামের মেয়ে।ঘটনার শিকার শিশুর পিতা জানান বাড়িতে কেউ না থাকার সুযোগে সুদর্শন তার শিশু কন্যাকে খাবারের প্রলোভন দেখিয়ে নিজ ঘরে নিয়ে পাশবিক নির্যাতন করে। রাতে অবস্থার অবনতি হওয়ায় পরের দিন সকালে জ্ঞিাসাবাদের পর বিষয়টি ঐ শিশু তার মায়ের কাছে প্রকাশ করে। পরবর্তীতে তাকে শ্যামনগর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
তিনি আরও বলেন,অভিযুক্তের পরিবারের সদস্যরা নানাভাবে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করায় শুরুতে তারা বিষয়টি প্রকাশ করেনি। রোববার বেলা ১২টার দিকে সুদর্শনকে অভিযুক্ত করে তিনি নিজে বাদি হয়ে শ্যামনগর থানায় লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে।
এবিষয়ে অভিযুক্ত কিশোরের দাদু বিকাশ রপ্তান জানান, দিপায়ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১০ম শ্রেণীতে পড়য়া সুর্দশনের বয়স কম হওয়ায় তারা বিষয়টি মিমাংসার চেষ্টা করছেন। ঘটনার শিকার শিশুটির পরিবার যেভাবে সম্মত হয় সেভাবে তারা মিমাংসা করতে রাজি বলেও তিনি দাবি করেন।
শ্যামনগর থানার অফিসার ইনচার্জ কাজী ওয়াহিদ মুর্শেদ জানান লিখিত অভিযোগ পাওয়া গেছে। পুলিশের পক্ষ থেকে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।ভোগী শিশুর পিতা শ্যামনগর থানায় লিখিত অভিযোগ করেছে। উপজেলার ৩৫ নং ভামিয়া পোড়াকাটলা প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রথম শ্রেণীতে পড়য়া ঐ শিশু একই গ্রামের মেয়ে।
ঘটনার শিকার শিশুর পিতা জানান বাড়িতে কেউ না থাকার সুযোগে সুদর্শন তার শিশু কন্যাকে খাবারের প্রলোভন দেখিয়ে নিজ ঘরে নিয়ে পাশবিক নির্যাতন করে। রাতে অবস্থার অবনতি হওয়ায় পরের দিন সকালে জ্ঞিাসাবাদের পর বিষয়টি ঐ শিশু তার মায়ের কাছে প্রকাশ করে। পরবর্তীতে তাকে শ্যামনগর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
তিনি আরও বলেন,অভিযুক্তের পরিবারের সদস্যরা নানাভাবে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করায় শুরুতে তারা বিষয়টি প্রকাশ করেনি। রোববার বেলা ১২টার দিকে সুদর্শনকে অভিযুক্ত করে তিনি নিজে বাদি হয়ে শ্যামনগর থানায় লিখিত অভিযোগ করা হয়েছে।
এবিষয়ে অভিযুক্ত কিশোরের দাদু বিকাশ রপ্তান জানান, দিপায়ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ১০ম শ্রেণীতে পড়য়া সুর্দশনের বয়স কম হওয়ায় তারা বিষয়টি মিমাংসার চেষ্টা করছেন। ঘটনার শিকার শিশুটির পরিবার যেভাবে সম্মত হয় সেভাবে তারা মিমাংসা করতে রাজি বলেও তিনি দাবি করেন।