বিপর্যস্ত এভিয়েশন খাত, হুমকির মুখে পড়েছে লাখ লাখ কর্মসংস্থান News Publisher News Publisher প্রকাশিত: ৩:১৯ অপরাহ্ণ, জুন ৭, ২০২০ করোনাভাইরাসের কারনে প্রায় ৩ মাস বিশ্বে যাত্রীবাহী বিমান চলাচল বন্ধ থাকায় বিপর্যস্ত এভিয়েশন খাত। হুমকির মুখে পড়েছে লাখ লাখ কর্মসংস্থান। এভিয়েশন খাত সংশ্লিষ্টরা বলছেন, পুরো সিস্টেম যাত্রীনির্ভর হওয়ায় এভাবে বিপর্যয়ের মুখে পড়েছে সেক্টরটি। এ খাতের ঘুড়ে দাঁড়ানো নিয়ে শঙ্কায় এভিয়েশন বিশেষজ্ঞরা। যুক্তরাষ্ট্রের বিমান নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং সরবরাহ ব্যবস্থার প্রেক্ষিতে ১২ হাজার কোম্পানির সাথে যুক্ত। এরমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে ৫০টি রাষ্ট্রে আছে অনেক কোম্পানি। বাকি কোম্পানিগুলো যুক্তরাষ্ট্রের বাইরে ৫৮টি দেশে রয়েছে। করোনা মহামারিতে যাত্রীবাহী বিমান চলাচল বন্ধ হওয়ায় পুরোপুরি ভেঙে গেছে যাত্রী পরিবহন ব্যবস্থা। এদিকে বিমান সংস্থা, বিমানবন্দর আর এয়ার নেভিগেশনের সাথে সম্পৃক্ত আরও ৯০ লাখ মানুষের কর্মসংস্থান। এ কর্মসংস্থান নির্ভর করে আকাশপথে ভ্রমণের ওপর। যেখানে করোনা সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে আনা লকডাউনে বিমান চলাচল বন্ধ থাকায় পুরোপুরি বিপর্যস্ত এভিয়েশন খাত। মহামারিতে ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা আর শাটডাউনের কারণে কিছু দেশে লকডাউন শিথিল হলেও বিমানে ভ্রমণে নেই যাত্রীদের আগ্রহ। এ ক্ষতি পুষিয়ে ঘুড়ে দাঁড়াতে কয়েক বছর সময় লাগতে পারে বলে মনে করেন এ খাত সংশ্লিষ্টরা। লকডাউনে কোটি ডলারের অর্ডার বাতিল করছে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় বিমান নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং ও এয়ারবাস। ইঙ্গিত দিয়েছে কর্মী ছাঁটাইয়ের। এ কারণে ইঞ্জিন, চাকা, ব্রেকার, কম্পিউটার সিস্টেমসহ বিমানের অন্যান্য যন্ত্রাংশ বিক্রির পরিমাণ আশঙ্কাজনকহারে কমেছে। সেইসাথে কমেছে বিমানের যন্ত্রাংশ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানগুলোর বিক্রি। সরবরাহ ব্যবস্থা ভেঙে পড়ায় ঝুঁকির মুখে পড়েছে ক্ষুদ্র ও মাঝারি অনেক ব্যবসা। বিমানখাতের মূল চালিকাশক্তি যাত্রীরা হওয়ায় পুরো বিপর্যয়ের মুখে এ খাত। SHARES পর্যটন বিষয়: